পূর্বেকার রাজা-বাদশাগন দ্রুত বীর্যপাত জনিত সমস্যা নিরসনে লবঙ্গ তেল ব্যবহার করতেন
লবঙ্গে রয়েছে ইউজেনল নামক উপাদান যা বিষেশ অঙ্গকে অবশ করে বীর্য ধীরগতিতে গমনে সাহায্য করে। প্রতিদিন ৩-৯ টি লবঙ্গ সেবন ও বাহ্যিকভাবে তেল ব্যবহারে খুবই উপকার রয়েছে।
লবঙ্গ তেলে কোন ধরনের সাইড ইফেক্ট ছাড়াই লিঙ্গের সেন্সিটিভিটি নিয়ন্ত্রণে রাখবে , ফলে আপনি র্দীঘক্ষণ সহবাস করলেও বীর্যপাত হবে না ।
এটা আপনার বীর্যপাতের রিফ্লেক্সটাকে নিয়ন্ত্রণ করবে। কয়েকবার ব্যবহারের পর আগের তুলনায় সময় বৃদ্ধি পাবে।
রাতে ঘুমানোর আগে ত্বকে লবঙ্গের তেল ব্যবহার করতে পারেন। কয়েক ফোঁটা তেল নিয়ে সারা মুখে লাগিয়ে নিন। আপনি ফেস-সিরাম বা ক্রিমগুলিতেও কয়েক ফোঁটা লবঙ্গ তেল মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
লবঙ্গ তেলে ব্যাকটেরিয়া দূর করে এবং আ্যর্লাজি ও সংক্রমণ দূর করে ত্বককে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি ত্বকে ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি রোধ করে ।
বার্ধক্যের লক্ষণ দূর করতেও লবঙ্গের তেল খুবই উপকারী । এটি বলিরেখা কমায় এবং ত্বকের ঝুলে পড়া রোধ করে ।
লবঙ্গ তেলে পাওয়া যায় আ্যন্টি-স্ট্রেস উপাদান, যা দুশ্চিন্তা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া লবঙ্গ তেল দিয়ে শরীরে মালিশ করলে মন শান্ত হয় এবং মানসিক অবসাদ দূর হয়।
লবঙ্গে ক্যালরি, ফাইবার, ভিটামিন, প্রোটিন রয়েছে প্রচুর পরিমানে যা আপানার শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে ।
লবঙ্গ তেলে এন্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যও রয়েছে ফলে ব্রণের চিকিৎসার জন্য এটা খুবই উপকারী ।
বিশেষ অঙ্গে লবঙ্গ তেল ব্যবহারের নিয়মঃ ১০-১২ ফোঁটা লবঙ্গ তেল হাতে নিয়ে বিশেষ অঙ্গের গোড়া থেকে উপরের দিকে ম্যাসাজ করতে হবে প্রতিদিন ১০-১৫ মিনিট। স্মরণ রাখতে হবে, কোনভাবেই যেন শুক্রানু বের না হয়। লবঙ্গ তেল একটু বেশি ঝাঝালো যার কারণে বিশেষ অঙ্গে ব্যবহার করার পর ৫-৭ মিনিট জ্বালাপোড়া করতে পারে।
লবঙ্গ তেল একটু বেশি ঝাঝালো যার কারণে বিশেষ অঙ্গে ব্যবহার করার পর ৫-৭ মিনিট জ্বালাপোড়া করতে পারে।